নৃত্য কি? নাট্য নৃত্যটি ছন্দবদ্ধ গতিকে ধারণ করে, যা দর্শকদের দ্বারা দেখা এবং একটি গল্প বলতে বোঝায় I নর্তকী অন্যন্য নর্তকীদের সাথে তাদের নিজেদের শরীরের বিভিন্ন অংশ ব্যবহার করে তাদের গতি সমূহকে সমন্বয় করে, যাতে করে তাদের গতিগুলো দৃশ্যমান সৈন্দর্য উৎপন্ন করে এবং পুনরাবৃত্ত সময়ের ব্যবধানে ছন্দকে উচ্চারিত করে, যাকে তাল বলা হয় I
নাট্য শাস্ত্র, নৃত্য সংক্রান্ত ধ্রুপদী কাজ শিক্ষা দেয় যা বিনোদন নৃত্যের একটি পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া হওয়া উচিত তবে এর প্রাথমিক লক্ষ্য নয় I সঙ্গীত এবং নৃত্যের লক্ষ্য হ’ল রস, শ্রোতাদেরকে আরও গভীর বাস্তবতায় নিয়ে যায়, যেখানে আশ্চর্যজনকভাবে তারা আধ্যাত্মিক এবং নৈতিক প্রশ্নের উপরে প্রতিফলন ঘটায় I
শিবের তান্ডবের নটরাজ
![](https://bengali.godseed.site/wp-content/uploads/sites/4/2020/12/Slide1-12-e1608373857358-1024x600.jpg)
তাহলে স্বর্গীয় নৃত্য কার মতন দেখতে লাগে? তাণ্ডব (তান্ডবম, তাণ্ডব নৃত্যম বা নদান্তা) দেবতাদের নৃত্যের সাথে সংযুক্ত I আনন্দ তাণ্ডব আনন্দের নৃত্য করে যখন রুদ্র তাণ্ডব ক্রোধের নৃত্য করে I নটরাজ স্বর্গীয় নৃত্যের প্রতিনিধিত্ব করে যার মধ্যে শিব তাঁর পরিচিত মুদ্রায় (হাত এবং পায়ের অবস্থায়) নৃত্যের প্রভু হিসাবে প্রদর্শিত হন I তাঁর ডান পা দৈত্য অপাস্মারা বা মূয়ালাকার উপরে পদদলিত করছে I যাই হোক না কেন, আঙ্গুলগুলি মাটি থেকে উঁচুতে উঠে বাঁ পায়ের দিকে সংকেত করে I
![](https://bengali.godseed.site/wp-content/uploads/sites/4/2020/12/Slide1-10-1024x576.jpg)
কেন তিনি এটির দিকে সংকেত করেন?
কেননা ওই উত্তোলিত পা, মাধ্যাকর্ষণকে উপেক্ষা করে মুক্তি, অর্থাৎ মোক্ষকে প্রতীকী করে I যেমন তামিল রচনা উত্মাই উলখাম ব্যাখ্যা করে:
“সৃষ্টি ড্রাম থেকে উৎপন্ন হয়; সুরক্ষা আশার হাত থেকে এগিয়ে যায়; আগুন থেকে ধ্বংস এগিয়ে চলেছে; মুয়ালকার উপরে রাখা পা দুষ্টের ধ্বংসের দিকে এগিয়ে চলেছে; উঁচুতে ধরে রাখা পা মুক্তি প্রদান করে…..”
কৃষ্ণ দৈত্য-নাগ কালিয়ার মস্তকের উপরে নৃত্য করে
![](https://bengali.godseed.site/wp-content/uploads/sites/4/2020/12/Slide1-9-e1608373720297-1024x716.jpg)
আর একটি শাস্ত্রীয় নৃত্য হ’ল কালিয়ার উপরে কৃষ্ণের নৃত্য I পুরাণ অনুসারে, কালিয়া যমুনা নদীতে বাস করত, জনতাকে ত্রাসিত করত এবং সারা দেশ জুড়ে নিজের বিষ ছড়াত I
কৃষ্ণ যখন নদীতে ঝাঁপ দিলেন কালিয়া তাকে ধরে নিল I কালিয়া তারপরে কৃষ্ণকে তার কুন্ডলীর মধ্যে জড়িয়ে ধরে দংশন করল, প্রত্যক্ষদর্শীদের উদ্বিগ্ন করল, কৃষ্ণ এটির অনুমতি দিলেন, তবে লোকেদের উদ্বিগ্ন দেখে তাদের আশ্বস্ত করতে মনস্থির করলেন I এইরূপে, কৃষ্ণ সর্পের ফণার উপরে ঝাঁপ দিয়ে তাঁর বিখ্যাত নৃত্য শুরু করলেন, যা ভগবানের লীলার (স্বর্গীয় ক্রীড়া) প্রতীক ছিল, যাকে “আরাভতি” বলা হত I কৃষ্ণ কালিয়ার প্রতিটি ফণার উপরে ছন্দের মধ্যে নৃত্য করে তাকে পরাজিত করলেন I
ক্রুশ – নাগের মস্তকের উপরে একটি ছন্দময় নৃত্য
সুসমাচার ঘোষণা করে যে যীশুর ক্রুশবিদ্ধকরণ এবং পুনরুত্থান সর্পকে পরাজিত করার ক্ষেত্রে তাঁর নৃত্যের অনুরূপ ছিল I এটি আনন্দ তান্ডব এবং রুদ্র তান্ডব উভয়ই ছিল তার মধ্যে এই নৃত্য প্রভুর আনন্দ এবং ক্রোধ উভয়কে জাগিয়ে তুলেছিল I আমরা এটিকে মানব ইতিহাসের ঠিক শুরুতে দেখি, যখন আদম, প্রথম মনু, সর্পের কাছে সমর্পণ করে দিয়েছিল I ঈশ্বর (বিশদ বিবরণ এখানে) সর্পকে বলেছিলেন
১৫ আর আমি তোমাতে ও নারীতে এবং তোমার বংaশে ও তার বংশে পরস্পর শত্রুতা জন্মাব; সে তোমার মাথা ভেঙে দেবে এবং তুমি তার পাদমূল দংশন করবে।”
আদিপুস্তক ৩:১৫
![](https://bengali.godseed.site/wp-content/uploads/sites/4/2020/12/Slide1-11-e1608373808274-1024x698.jpg)
অতএব এই নাটক সর্প এবং বীজ বা স্ত্রীটির বংশধরের মধ্যে একটি সংগ্রামকে ভবিষ্যদ্বাণী করেছিল I এই বীজটি ছিল যীশু এবং তাদের সংগ্রাম ক্রুশের উপরে চূড়ান্ত পরিণতি হ’ল I কৃষ্ণ যেমনভাবে কালিয়াকে তাকে আঘাত করতে অনুমতি দিয়েছিল, তেমনিভাবে যীশু সর্পকে তাঁকে আঘাত করতে অনুমতি দিয়েছিলেন, তাঁর চূড়ান্ত বিজয় সম্পর্কে আত্মবিশ্বাসী ছিলেন I যেমন ভাবে শিব মোক্ষের দিকে সংকেত দিয়ে আপস্মরাকে পদদলিত করেন তেমনভাবে যীশু সর্পের উপরে পদদলিত করলেন এবং জীবনের প্রতি রাস্তা তৈরী করলেন I বাইবেল তাঁর বিজয় এবং আমাদের জীবনের পথকে এইভাবে বর্ণনা করে:
১৩ যখন তোমরা তোমাদের পাপে এবং তোমাদের দেহের অত্বকছেদে মৃত ছিলে, তখন তিনি তাঁর সঙ্গে তোমাদের জীবিত করেছিলেন এবং আমাদের সব পাপ ক্ষমা করেছিলেন। ১৪ আমাদের বিরুদ্ধে যে ঋণের হাতে লেখা নির্দেশ ছিল আইনত তিনি তা মুছে ফেলেছিলেন। পেরেক দিয়ে ক্রুশে ঝুলিয়ে তিনি এই সব সরিয়ে ফেলেছিলেন। ১৫ তিনি কর্তৃত্ব এবং পরাক্রম সব সরিয়ে ফেলে উম্মুক্তভাবে তাদের দৃষ্টিগোচর করেছিলেন এবং সকলের আগে বিজয় যাত্রা করে তাঁর ক্রুশের মানে বুঝিয়েছিলেন।
কলসীয় ২:১৩-১৫
তাদের সংঘর্ষ ‘সাত’ এবং ‘তিন’ সমূহের একটি ছন্দময় নৃত্যের মধ্যে উদ্ঘাটিত হয়েছিল যাকে সৃষ্টির মাধ্যমে যীশুর শেষ সপ্তাহে দেখা গিয়েছিল I
ঈশ্বরের পূর্বজ্ঞান হিব্রু বেদের শুরু থেকে প্রকাশিত হয়েছিল
সমস্ত পবিত্র বইগুলের মধ্যে (সংস্কৃত এবং হিব্রু বেদ, সুসমাচারগুলো) কেবলমাত্র দুটি সপ্তাহ আছে যেখানে সপ্তাহের প্রতিটি দিনের ঘটনাগুলোকে বর্ণনা করা হয়েছে I হিব্রু বেদের শুরুতে লিপিবদ্ধ, প্রথম এই ধরণের সপ্তাহ, লিপিবদ্ধ করে কিভাবে ঈশ্বর সমস্তকিছু সৃষ্টি করলেন I
যীশুর শেষ সপ্তাহে অন্য সপ্তাহটিক দৈনন্দিন ঘটনাগুলির সাথে লিপিবদ্ধ করা হয়েছে I অন্য কোনো সাধু, ঋষি বা ভাববাদীর দৈনন্দিন ক্রিয়াকলাপগুলিকে সম্পূর্ণ একসপ্তাহ ধরে বর্ণনা করা হয় নি I হিব্রু বেদের সৃষ্টির বিবরণ এখানে দেওয়া হয়েছে I আমরা যীশুর শেষ সপ্তাহের দৈনন্দিন ঘটনাবলীর মধ্য দিয়ে গিয়েছিলাম এবং এই টেবিলটিতে এই দুই সপ্তাহের প্রতিটি দিনকে পাশাপাশি দেখান হয়েছে I শুভ সংখ্যা ‘সাত’, যা একটি সপ্তাহ গঠন করে, এইরূপে একটি ভিত্তি পরিমাপক বা সময় যার উপরে সৃষ্টিকর্তা তাঁর ছন্দকে ভিত্তি করেছেন I
আদমের ষষ্ঠ দিনটি যীশুর সাথে নৃত্য করে
এই দুই সপ্তাহের জন্য প্রতি দিনের ঘটনাবলী ছন্দবদ্ধ প্রতিসাম্য সরবরাহ করে একে অপরের সাথে মিল খায় I এই দুই 7-দিনের চক্র সমূহের উভয়ের শেষে, নতুন জীবনের প্রথম ফল ফুটতে এবং এক নতুন সৃষ্টিকে বহুগণিত করতে প্রস্তুত I অতএব আদম এবং যীশু একসাথে নৃত্য করছেন, আর এক সমন্বিত নাটক তৈরি করছেন I
আদমর সম্বন্ধে বাইবেল বলে যে
তা সত্বেও, যারা আদমের মত আজ্ঞা অমান্য করে পাপ করে নি, আদম থেকে মোশি পর্যন্ত তাদের উপরেও মৃত্যু রাজত্ব করেছিল। আর যার আসার কথা ছিল আদম তাঁরই প্রতিরূপ।
রোমীয় ৫:১৪
এবং
২১ কারণ মানুষের মাধ্যমে যেমন মৃত্যু এসেছে, তেমন আবার মানুষের মাধ্যমে মৃতদের পুনরুত্থান এসেছে। ২২ কারণ আদমে যেমন সবাই মরে, তেমনি আবার খ্রীষ্টেই সবাই জীবনপ্রাপ্ত হবে।
১ করিন্থীয়ান ১৫:২১-২২
এই দুই সপ্তাহকে তুলনা করলে আমরা দেখি যে আদম যীশুর সাথে একটি নমুনাকে মঞ্চস্থ করে রস উৎপন্ন করেছিল I পৃথিবীকে তৈরী করতে ঈশ্বরের কি ছয় দিনের প্রয়োজন ছিল? তিনি কি এক আজ্ঞা সহকারে সমস্তকিছু তৈরী করতে পারতেন না? তবে কেন তিনি তাঁর ক্রমটিকে তৈরী করলেন? কেন ঈশ্বর সপ্তম দিনে বিশ্রাম নিলেন যখন তিনি ক্লান্ত হতে পারেন না? তিনি সমস্রকিছু সময় এবং ক্রমে করলেন যেন তিনি এমনটি করলেন যাতে যীশুর শেষ সপ্তাহকে ইতিমধ্যেই সৃষ্টির সপ্তাহর মধ্যে প্রত্যাশিত করা যায় I
এটি ছয় দিনের ক্ষেত্রে বিশেষভাবে সত্য I আমরা ব্যবহৃত বাক্য সমূহের মধ্যে প্রতক্ষ্যভাবে প্রতিসাম্যটিকে দেখি I উদাহরণস্বরূপ, ‘যীশু মারা গেছেন’ সরলভাবে বলার পরিবর্তে সুসমাচার বলে ‘তিনি তাঁর শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন’ আদমের কাছে একটি বিপরীত প্রতক্ষ্য নমুনা যিনি ‘জীবনের শ্বাস’ পেয়েছিলেন I সময়ের শুরু থেকে এই জাতীয় একটি নমুনা সময় এবং বিশ্বের বিস্তৃত পূর্বজ্ঞানকে দেখায় I সংক্ষেপে, এটি একটি স্বর্গীয় নৃত্য I
‘তিনের’ তালের মধ্যে নৃত্য
সংখ্যা তিনকে শুভ বিবেচনা করা হয় কেননা ত্রাহি থেকে রত্ম প্রকাশিত হয়, ছন্দময় ক্রম এবং নিয়মিততা যা সৃষ্টি নিজেই সংরক্ষণ করে I রত্ম হল অন্তর্নিহিত কম্পন যা পুরো সৃষ্টিকে বিস্তৃত করে I সুতরাং, এটি সময় এবং ঘটনাগুলির সাথে সাথে নিজেকে বিভিন্নভাবে প্রকাশ করে I
এইজন্য এটি আশ্চর্য নয় যে এটি সেই একই সময় যাকে সৃষ্টির প্রথম তিন দিন এবং যীশুর মৃত্যুর তিন দিনগুলির মধ্যে দেখা যায় I এই টেবিলটি এই নমুনাকে লক্ষনীয় করে তোলে I
সৃষ্টির সপ্তাহ | মৃত্যুর মধ্যে যীশুর দিনগুলো | |
দিন ১ এবং শুভ শুক্রবার | দিনটি অন্ধকারে শুরু হয় I ঈশ্বর বলেন, ‘আলো হোক’ আর অন্ধকারে আলো হ’ল I | অন্ধকার পরিবেষ্টিত দিনটি আলো (যীশু) দিয়ে শুরু হয় I তাঁর মৃত্যুতে সেই আলো নির্বাপিত হয় এবং জগৎ এক গ্রহনের মধ্যে অন্ধকারে চলে যায় I |
দিন ২ এবং বিশ্রামবারের বিশ্রাম | ঈশ্বর পৃথিবী থেকে আকাশকে সরিয়ে আকাশ থেকে পৃথিবীকে আলাদা করেন I | যখন তাঁর দেহ বিশ্রাম নেয়, তখন যীশুর আত্মা পৃথিবীর নিচে মৃত বন্দিদের স্বর্গে আরোহণ করতে মুক্ত করেন I |
দিন ৩ পুনরুত্থান এবং প্রথম ফল | ঈশ্বর বলেন, ‘ভূমি গাছপালা উৎপন্ন করুক’ আর শাকসব্জি জীবনে অঙ্কুরিত হয় I | যে বীজটি মারা যায় তা নতুন জীবনে অঙ্কুরিত হয়, তাদের সকলের কাছে উপলব্ধ হয় যারা একে গ্রহণে করে I |
পরবর্তী মুদ্রা সমূহ
হিব্রু বেদ নির্দিষ্ট ঘটনাবলী এবং উৎসবগুলো লিপিবদ্ধ করেছিল যা যীশুর আগমনকে চিত্রিত করে I ঈশ্বর এগুলিকে দিয়েছেন যাতে আমরা জানতে পারি এটি ঈশ্বরের নাটক ছিল, মানুষের নয় I নিচের টেবিলটি এই মহান চিহ্নগুলির সাথে সংযুক্ত করার সাথে সংক্ষিপ্তসার করে যাকে যীশুর বেঁচে থাকার কয়েকশত বছর পূর্বে লিপিবদ্ধ করা হয়েছিল I
হিব্রু বেদ | কিভাবে এটি যীশুর আগমনকে দেখায় |
আদমের চিহ্ন | ঈশ্বর সর্পের সম্মুখীন হলেন এবং ঘোষণা করলেন সর্পের মস্তক চূর্ণ করতে বীজটি আসছে I |
নোহ বিরাট জল প্লাবন থেকে বেঁচে আয় | বলি উৎসর্গ করা হয়, যীশুর আসন্ন বলিদানের পরই সংকেত দেয় I |
আব্রাহামের বলিদানের চিহ্ন | আব্রাহামের বলিদানের স্থান সেই একই পর্বত ছিল যেখানে কয়েক হাজার বছর পরে যীশুকে বলি দেওয়া হয় I শেষ মুহুর্তে মেষের বিকল্প করা হ’ল তাই পুত্র জীবিত রইল, যা চিত্রিতকরে ‘ঈশ্বরের মেষ’ কীভাব নিজেকে বলি দেন যাতে আমরা বেঁচে থাকতে পারি I |
নিস্তারপর্বের চিহ্ন | একটি নির্দিষ্ট দিনে = নিস্তারপর্বে মেষদের বলি চড়ানো হত I যারা বাধ্য হয়েছিল তারা রক্ষা পেয়েছিল, তবে যারা অবাধ্য হয়েছিল তারা মারা গিয়েছিল I কয়েকশত বছর পরে যীশুকে এই যথাযথ দিনে – নিস্তারপর্বে বলি দেওয়া হয়েছিল I |
ইয়োম কিপ্পুর | বার্ষিক উদযাপন বলির পাঁঠার উৎসর্গকে জড়িত করে – যীশুর বলিদানের দিকে সংকেত দেয় I |
’সেই রাজের’ মতন: ‘খ্রীষ্ট’ বলতে কি বোঝায়? | ’খ্রীষ্ট’ উপাধিটিকে তাঁর আগমনের প্রতিশ্রুতি দিয়ে উদ্বোধন করা হয়েছিল I |
যেমন কুরুক্ষেত্রের যুদ্ধে… | যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত রাজা দায়ুদের কাছে থেকে ‘খ্রীষ্ট’ নেমে আসবে I |
শাখার চিহ্ন | ‘খ্রীষ্ট’ একটি মৃত গুড়ি থেকে একটি শাখার ন্যায় অঙ্কুরিত হবেন I |
আসন্ন শাখার নামকরণ | অঙ্কুরিত ‘শাখাটির’ নামকরণ 500 বছর পূর্বে করা হয়েছিল I |
সকলের জন্য কষ্টভোগী দাস | দৈববাণী বর্ণনা করে কিভাবে এই ব্যক্তি সমস্ত মানবজাতির সেবা করেন I |
পবিত্র সাত সমূহে আগমন | দৈববাণী বলে কখন তিনি আসবেন যাকে সাত চক্রের মধ্যে দেওয়া হয়েছে I |
জন্ম সম্বন্ধে ভবিষ্যদ্বাণী | কুমারী জন্ম এবং জন্ম স্থান তাঁর জন্মের বহু পূর্বে প্রকাশিত হয়েছিল I |
নৃত্যে হাত এবং পা এবং ধড়ের বড় গতিবিধি রয়েছে, তবে এই গতিবিধিগুলিকে কৌতহলযুক্ত করে তুলতে হাত এবং আঙ্গুলগুলিকেও ব্যবহার করা হয় I আমরা হাত এবং অঙ্গুলিগুলির এই বিভিন্ন ভঙ্গিমাকে মুদ্রা বলি I এই দৈববাণী এবং উৎসবগুলি স্বর্গীয় নৃত্যের মুদ্রার মতন I ‘নাট্য শাস্ত্র’ যেমন নৃত্যের বিষয়ে নির্দেশ দিয়েছে, তেমনি ঈশ্বর ছন্দের গতিতে চলে রসের প্রমোদের বাইরে আমাদের আমন্ত্রণ জানিয়েছেন I
আমাদের আমন্ত্রণ
ঈশ্বর আমাদের তাঁর নৃত্যে যোগ দিতে আমন্ত্রণ জানিয়েছেন I ভক্তির নিরিখে আমরা আমাদের প্রতিক্রিয়া বুঝতে পারি I
তিনি আমাদের আমন্ত্রণ জানিয়েছেন প্রবেশ করতে তাঁর প্রেমের মধ্যে যা রাম এবং সীতার মধ্যেকার মতন গভীর I
এখানে বুঝতে পারি যীশুর দ্বারা প্রদত্ত অনন্ত জীবনের উপহার কিভাবে পাওয়া যায় I