পদ্মটি দক্ষিন এশিয়ার প্রতিষ্ঠিত ফুল I পদ্ম ফুলটি প্রাচীন ইতিহাসে একটি বিশিষ্ট প্রতীক ছিল, আজকের দিনেও তাই রয়েছে I পদ্ম গাছগুলো তাদের পাতাগুলোতে একটি স্বতন্ত্র কাঠামো রাখে যা একটি স্ব-পরিষ্কারের ক্ষমতা সরবরাহ করে, কাদা থেকে অপরিচ্ছন্ন ফুলগুলো ফুঠতে দেয় I এই প্রাকৃতিক বৈশিষ্ট্যটি ময়লা থেকে দুরে থাকা কাদা থেকে উত্থিত হিসাবে ফুলের প্রতীকী উল্লেখ সমূহকে সৃষ্টি করেছে I ঋগ্বেদ প্রথমে একটি রূপকের মধ্যে পদ্মের উল্লেখ করেছে (RV 5. LXVIII. 7-9) যেখানে মনে হয় এটি কোনও শিশুর নিরাপদ জন্মের জন্য একটি ইচ্ছার বর্ণনা করে I
বিষ্ণু যখন খর্বাকৃত বামন ছিলেন, তার পত্নী লক্ষ্মী একটি পদ্ম থেকে পদ্মা বা কমলা নামে যার উভয়ের অর্থ “পদ্ম” মহান সমুদ্র মন্থনের মধ্যে আবির্ভূত হয়েছিলেন I লক্ষ্মী পদ্মের সাথে এক নিবিড় সম্পর্ক বজায় রাখেন, ফুলের মধ্যেই নিজের নিবাস রেখেছেন I
একটি শঙ্খ আচার এবং ধর্মীয় গুরুত্বের একটি শঙ্খের খোল I শঙ্খ একটি বৃহৎ সামুদ্রিক শামুকের খোল তবে পুরানে শঙ্খ বিষ্ণুর প্রতীক এবং প্রায়শই একটি তুরী হিসাবে ব্যবহৃত হয় I
পদ্ম এবং শঙ্খ আট অষ্টমঙ্গলার (শুভ লক্ষণ সমূহ) শিক্ষার সরঞ্জামগুলোর মধ্যে দুটি I এগুলো কালজয়ী যোগ্যতাবলী বা গুণের জন্য চিত্র বা প্রতীক হিসাবে পরিবেশন করে I অসংখ্য গ্রন্থে গুণ সহজাত প্রাকৃতিক শক্তির ধারনা নিয়ে আলোচনা করে, যা একত্রে পৃথিবীকে রূপান্তর করে পরিবর্তন করে চলেছে I তিনটে গুণ ভেতরে I শঙ্খর চিন্তাভাবনা হ’ল: স্বত্ব (উত্তমতা, গঠনমূলক, একতান), রজস (আবেগ, সক্রিয়, বিভ্রান্ত), এবং তামস (অন্ধকার, ধ্বংসাত্মক, বিশৃঙ্খল) I ন্যায় এবং বৈশেষিক চিন্তা ভাবনা আরও অধিক গুণ সমূহের জন্য অনুমতি দেয় I একটি গুণ হিসাবে ঈশ্বরের রাজ্যের সম্বন্ধে কি ভাবেন?
যীশু ঈশ্বরের রাজ্যকে এক পরিচালনাকারী যোগ্যতা হিসাবে, একটি গুণ হিসাবে দেখেছিলেন, যেহেতু এটি জৈবিকভাবে পরিবর্তন এবং বিশ্বকে পরাভূত করছে I তিনি শেখালেন যে আমাদেরকে ঈশ্বরের রাজ্যে আমন্ত্রণ করা হয়েছে, তবে এটি করার জন্য দ্বিজরও প্রয়োজন I তিনি তখন গাছপালা, শঙ্খ এবং জোড়া মাছ (অষ্টমঙ্গল গুণ সমূহ) ব্যবহার করে ঈশ্বরের রাজ্যের প্রকৃতি বা গুণের উপরে এক ধারাবাহিক গল্প (দৃষ্টান্ত বলা হয়) দিলেন ঈশ্বরের রাজ্যকে বোঝার জন্য তাঁর শিক্ষার সরঞ্জাম হিসাবে আমাদের সাহায্য করতে I
ই দিনই যীশু ঘর থেকে বের হয়েহ্রদের ধারে এসে বসলেন৷
মথি 13:1-9
2 তাঁর চারপাশে বহু লোক এসে জড় হল, তাইতিনি একটা নৌকায় উঠে বসলেন, আর সেই সমবেত জনতা তীরে দাঁড়িয়ে রইল৷
3 তখন তিনি দৃষ্টান্তের মাধ্যমে তাদের অনেক বিষয়ে শিক্ষা দিতে লাগলেন৷ তিনি বললেন, ‘একজন চাষী বীজ বুনতে গেল৷
4 সে যখন বীজ বুনছিল, তখন কতকগুলি বীজ পথের ধারে পড়ল, আর পাখিরা এসে সেগুলি খেয়ে ফেলল৷
5 আবার কতকগুলি বীজ পাথুরে জমিতে পড়ল, সেখানে মাটি বেশী ছিল না৷ মাটি বেশী না থাকাতে তাড়াতাড়ি অঙ্কুর বের হল৷
6 কিন্তু সূর্য় উঠলে পর অঙ্কুরগুলি ঝলসে গেল, আর শেকড় মাটির গভীরে যায়নি বলে তা শুকিয়ে গেল৷
7 আবার কিছু বীজ কাঁটাঝোপের মধ্যে পড়ল৷ কাঁটাঝোপ বেড়ে উঠে চারাগুলোকে চেপে দিল৷
8 কিছু বীজ ভাল জমিতে পড়ল, তাতে ফসল হতে লাগল৷ সে যা বুনেছিল, কোথাও তার ত্রিশগুণ, কোথাও ষাটগুণ, কোথাও শতগুণ ফসল হল৷
9 যার শোনার মতো কান আছে সে শুনুক!’
এই দৃষ্টান্তটির অর্থ কি? আমাদের অনুমান করতে হবে না, যেহেতু তিনি তাদেরকে অর্থ দিয়েছিলেন যারা চেয়েছিল:
১৮ অতএব তোমরা বীজ বোনার গল্প শোন।
মথি ১৩:১৮-১৯
১৯ যখন কেউ সেই রাজ্যের বাক্য শুনে না বোঝে, তখন সেই শয়তান এসে তার হৃদয়ে যা বোনা হয়েছিল তা নিয়ে চলে যায়; এ সেই, যে পথের পাশে পড়ে থাকা বীজের কথা।
২০ আর যে পাথুরে জমির বীজ, এ সেই, যে সেই বাক্য শুনে অমনি আনন্দ সহকারে গ্রহণ করে, কিন্তু তাদের ভিতরে শিকড় নেই বলে, তারা কম দিন স্থির থাকে;
মথি ১৩:২০-২১
২১ পরে সেই বাক্যের জন্য কষ্ট কিংবা তাড়না আসলে তখনই তারা পিছিয়ে যায়।
২২ আর যে কাঁটাবনের মধ্যে বীজ, এ সেই, যে সেই বাক্য শোনে, কিন্তু সংসারের চিন্তা ভাবনা, সম্পতির মায়া ও অন্যান্য জিনিসের লোভ সেই বাক্যকে চেপে রাখে, তাতে সে ফলহীন হয়।
মথি ১৩:২২
২৩ আর যে ভালো জমির বীজ, এ সেই, যে সেই বাক্য শোনে তা বোঝে, সে বাস্তবিক ফলবান হয় এবং কিছু একশ গুন, কিছু ষাট গুন, ও কিছু ত্রিশ গুন ফল দেয়।
মথি ১৩:২৩
ঈশ্বরের রাজ্যের সম্বন্ধে চারটি প্রতিক্রিয়া আছে I প্রথমটিতে কোনো ‘বুদ্ধি’ নেই আর তাই দুষ্ট বার্তাটিকে তাদের হৃদয় থেকে হরণ করে নিয়ে যায় I বাকি তিনটি প্রতিক্রিয়ার সবগুলো প্রাথমিকভাবে সকারাত্মক এবং তারা আনন্দের সঙ্গে বার্তাটিকে গ্রহণ করে I তবে এই বার্তাটিকে কঠিন সময়ের মাধ্যমে আমাদেরকে অবশ্যই গড়ে তুলতে হয় I এটি আমাদের জীবনে প্রভাবিত না করে এমন মানসিক শক্তি অপর্যাপ্ত I তাই এদের মধ্যে দুটি প্রতিক্রিয়া. যদিও তারা প্রাথমিকভাবে বার্তাটিকে পেয়েছিল, তাদের হৃদয়ে এটিকে বৃদ্ধি পেতে অনুমতি দেয় নি I কেবল চতুর্থ হৃদয়, যা ‘বাক্যটি শোনে এবং এটিকে বোঝে’ প্রকৃতরূপে এটিকে এমনভাবে গ্রহণ করবে যাকে ঈশ্বর অন্বেষণ করছিলেন I
যীশু এই দৃষ্টান্তটি শেখালেন যাতে আমরা আমাদের জিজ্ঞাসা করি: ‘এই মাটিগুলোর মধ্যে কোনটি আমি?’
আগাছার দৃষ্টান্ত
এই দৃষ্টান্তটি সম্বন্ধে ব্যাখ্যা করার পরে যীশু আগাছা ব্যবহার করে একটি দৃষ্টান্ত শেখালেন I
মথি ১৩:২৪-৩০২৪ পরে তিনি তাদের কাছে আর এক গল্প উপস্থিত করে বললেন, স্বর্গরাজ্যকে এমন এক ব্যক্তির সাথে তুলনা করা যায়, যিনি নিজের ক্ষেতে ভাল বীজ বপন করলেন।
২৫ কিন্তু লোকে ঘুমিয়ে পড়লে পর তাঁর শত্রুরা এসে ঐ গমের মধ্যে শ্যামাঘাসের বীজ বপন করে চলে গেল।
২৬ পরে বীজ অঙ্কুরিত হয়ে ফল দিল, তখন শ্যামাঘাসও বেড়ে উঠল।
২৭ তাতে সেই মালিকের দাসেরা এসে তাঁকে বলল, মহাশয়, আপনি কি নিজের ক্ষেতে ভাল বীজ বপন করেননি? তবে শ্যামাঘাস কোথা থেকে হল?
২৮ তিনি তাদের বললেন, কোন শত্রু এটা করেছে। দাসেরা তাঁকে বলল, তবে আপনি কি এমন ইচ্ছা করেন যে, আমরা গিয়ে তা সংগ্রহ করি?
২৯ তিনি বললেন, না, কি জানি, শ্যামাঘাস সংগ্রহ করবার দিনের তোমরা তার সাথে গমও উপড়িয়ে ফেলবে।
৩০ ফসল কাটার দিন পর্যন্ত দুটিকেই একসঙ্গে বাড়তে দাও। পরে কাটার দিনের আমি মজুরদের বলব, তোমরা প্রথমে শ্যামাঘাস সংগ্রহ করে পোড়াবার জন্য বোঝা বেঁধে রাখ, কিন্তু গম আমার গোলায় সংগ্রহ কর।
আগাছা এবং গম: পেকে যাওয়ার পূর্বে গম এবং আগাছাকে একই রকম দেখতে লাগে
এখানে তিনি দৃষ্টান্তটিকে ব্যাখ্যা করেন I
মথি ১৩:৩৬-৪৩৩৬ তখন তিনি সবাইকে বিদায় করে বাড়ি এলেন। আর তাঁর শিষ্যরা কাছে এসে তাঁকে বললেন, ক্ষেতের শ্যামাঘাসের গল্পটি আমাদেরকে স্পষ্ট করে বলুন।
৩৭ তিনি উত্তর করে বললেন, যিনি ভাল বীজ বপন করেন, তিনি মনুষ্যপুত্র।
৩৮ ক্ষেত হল জগত; ভাল বীজ হল ঈশ্বরের রাজ্যের সন্তানরা; শ্যামাঘাস হল সেই শয়তানের সন্তানরা;
৩৯ যে শত্রু তা বুনেছিল, সে দিয়াবল; কাটার দিন যুগের শেষ; এবং মজুরেরা হল স্বর্গদূত।
৪০ অতএব যেমন শ্যামাঘাস সংগ্রহ করে আগুনে পুড়িয়া দেওয়া হয়, তেমনি যুগের শেষে হবে।
৪১ মনুষ্যপুত্র নিজের দূতদের পাঠাবেন; তাঁরা তাঁর রাজ্য থেকে সব বাঁধাজনক বিষয় ও অধর্মীদেরকে সংগ্রহ করবেন,
৪২ এবং তাদের আগুনে ফেলে দেবেন; সেই জায়গায় কান্নাকাটি ও দাঁতে দাঁত ঘর্ষণ হবে।
৪৩ তখন ধার্ম্মিকেরা নিজেদের পিতার রাজ্যে সুর্য্যের মত উজ্জ্বল হবে। যার কান আছে সে শুনুক।
সর্ষে বীজ এবং খামীরের দৃষ্টান্ত
যীশু অন্যান্য সাধারণ গাছপালার উদাহরণ সহ আবার কিছু অত্যন্ত সংক্ষিপ্ত দৃষ্টান্তও শিখিয়েছিলেন I
মথি ১৩:৩১-৩৩৩১ তিনি আর এক গল্প তাদের কাছে উপস্থিত করে বললেন, স্বর্গরাজ্য এমন একটি সরিষা দানার সমান, যা কোন ব্যক্তি নিয়ে নিজের ক্ষেতে বপন করল।
৩২ সব বীজের মধ্যে ঐ বীজ অতি ক্ষুদ্র; কিন্তু বেড়ে উঠলে, পর তা শাক সবজির থেকে বড় হয়ে ওঠে এবং বড় বড় ডাল বের হয়, তাতে আকাশের পাখিরা এসে তার ডালে বাস করে।
৩৩ তিনি তাদের আর এক গল্প বললেন, স্বর্গরাজ্য এমন খামির সমান, যা কোন স্ত্রীলোক নিয়ে অনেক ময়দার মধ্যে ঢেকে রাখল, শেষে পুরোটাই খামিতে পূর্ণ হয়ে উঠল।
ঈশ্বরের রাজ্য ক্ষুদ্র হয়ে শুরু হয় এবং এই জগতে তাত্পর্যহীন হয় তবে জগত জুড়ে ময়দার তালের মধ্যে কার্যরত খামিরের মতন বৃদ্ধি পাবে এবং একটি ক্ষুদ্র বীজ এক বৃহৎ বৃক্ষে বৃদ্ধি পাবে I এটি শক্তির দ্বারা ঘটে না, বা হঠাত, এর বৃদ্ধি অদৃশ্য তবে সর্বত্র এবং অপ্রতিরোধ্য I
গুপ্ত খাজনা এবং বহুমূল্য মুক্তোর দৃষ্টান্ত
মথি ১৩:৪৪-৪৬৪৪ স্বর্গরাজ্য ক্ষেতের মধ্যে গোপন এমন ভান্ডার এর সমান, যা দেখতে পেয়ে এক ব্যক্তি লুকিয়ে রাখল, পরে আনন্দের আবেগে গিয়ে সব বিক্রি করে সেই জমি কিনল।
৪৫ আবার স্বর্গরাজ্য এমন এক বণিকের সমান, যে ভালো ভালো মুক্তার খোঁজ করছিল,
৪৬ সে একটি মহামূল্য মুক্তা দেখতে পেয়ে সব বিক্রি করে তা কিনল।
এই দৃষ্টান্তগুলো ঈশ্বরের রাজ্যের মূল্যের উপরে ফোকাস করে I ক্ষেতের মধ্যে লুকোনো এক খাজনার কথা চিন্তা করুন I লুকোনো থাকায়, প্রত্যেকে এর পাশ দিয়ে চলে যায় ভাবে ক্ষেতটির মূল্য অল্প আর তাই এর প্রতি তাদের কোনো উৎসাহ নেই I তবে একজন বুঝতে পারে সেখানে খাজানা আছে, ক্ষেতটিকে মূল্যবান করেছে – যথেষ্ট মূল্যবান যে এটিকে ক্রয় করতে এবং খাজানাটিকে পেতে সমস্ত কিছু বিক্রী করে দেওয়া যায় I অতএব এটি ঈশ্বরের রাজ্যের সঙ্গে – অধিকাংশের দ্বারা অলক্ষিত মূল্য, তবে কয়েকজন যারা এর যোগ্যতাকে কে দেখে অনেক মূল্য লাভ করে I
জালের দৃষ্টান্ত
মথি ১৩:৪৭-৫০৪৭ আবার স্বর্গরাজ্য এমন এক টানা জালের সমান, যা সমুদ্রে ফেলে দেওয়া হলে সব রকম মাছ সংগ্রহ করল।
৪৮ জালটা পরিপূর্ণ হলে লোকে পাড়ে টেনে তুলল, আর বসে বসে ভালগুলো সংগ্রহ করে পাত্রে রাখল এবং খারাপগুলো ফেলে দিল।
৪৯ এই ভাবে যুগের শেষে হবে; দূতেরা এসে ধার্ম্মিকদের মধ্য থেকে খারাপদের আলাদা করবেন,
৫০ এবং তাদের আগুনে ফেলে দেবেন; সেই জায়গায় কান্নাকাটি ও দাঁতে দাঁত ঘর্ষণ হবে।
যীশু অষ্টমঙ্গলার আর একটিকে ব্যবহার করেছিলেন – জোড়া মাছকে ঈশ্বরের রাজ্য সম্বন্ধে শিক্ষা দিতে I মছুয়ারাদের মাছকে আলাদা করার মতন ঈশ্বরের রাজ্য লোকেদের দুই দলে আলাদা করবে I এটি বিচারের দিনে ঘটবে I
ঈশ্বরের রাজ্য রহস্যজনকভাবে বাড়ে, ময়দার তালে খামিরের মতন; বেশিরভাগ থেকে গোপনীয় মূল্য; এবং মানুষের মধ্যে বিভিন্ন প্রতিক্রিয়া জাগ্রত করে I এটি যারা বোঝে এবং যারা না বুঝবে তাদের আলাদা করে I এই দৃষ্টান্তগুলো শেখানোর পরে যীশু তাঁর শ্রোতাদের এই প্রশ্নটি জিজ্ঞাসা করলেন I
৫১ তোমরা কি এই সব বুঝতে পেরেছ? তাঁরা বললেন হ্যাঁ।
মথি ১৩:৫১
আপনি কি ভাবেন? ঈশ্বরের রাজ্যকে যদি বিশ্বব্যাপী চলমান একটি গুণের মতন বোঝা যায় এটি তবুও আপনার কোনো উপকারে আসে না যদি না এটি আপনার মাধ্যমেও চলতে পারে I কিন্তু কিভাবে?
যীশু একটি গঙ্গা তীর্থের মতন তাঁর জীবন্ত জলের দৃষ্টান্ত দিয়ে ব্যাখ্যা করেন I