Skip to content

কিভাবে ভক্তি অনুশীলন করতে হয়

  • by

ভক্তি (भक्ति) সংস্কৃত থেকে এসেছে যার অর্থ শ্রদ্ধা, প্রেম, নিষ্ঠা, উপাসনার জন্য  

“সংযুক্তি, অংশগ্রহণ, অনুরাগ” I এটি কোনো ভক্তের দ্বারা ঈশ্বরের প্রতি এক অনমনীয় ভক্তি ও প্রেমকে বোঝায় I এইরূপে, ভক্তির ভক্ত ও দেবতার মধ্যে এক সম্পর্কের প্রয়োজন I যে ভক্তির অনুশীলন করে তাকে ভক্ত বলা হয় I ভক্তগণ  প্রায়শই বিষ্ণু, (বৈষ্ণববাদ) শিব (শৈববাদ) বা দেবীর (শক্তিবাদ) প্রতি ভক্তি দেখায় I যাইহোক, কয়েকজন ভক্তির জন্য অন্য দেবতাদের পছন্দ করে (উদা: কৃষ্ণ) I      

ভক্তির অনুশীলনের জন্য আবেগ ও বুদ্ধিকে নিযুক্ত কোরে প্রেম এবং ভক্তির প্রয়োজন I ভক্তি কোনো ঈশ্বরের প্রতি একটি বিধিসম্মত নিষ্ঠা নয়, তবে এমন আচরণের মধ্যে অংশগ্রহণ করা যা ব্যবহার, নৈতিকতা এবং অধ্যাত্মিকতাকে অন্তর্ভুক্ত করে I এটি, অন্যান্য বিষয়গুলিরর মধ্যে, একজনের মনের অবস্থা পরিশুদ্ধ করা, ঈশ্বরকে জানা, ঈশ্বরের মধ্যে অংশগ্রহণ, এবং ঈশ্বরকে অভ্যন্তরীণ করাকে জড়িত করে I যে আধ্যাত্মিক পথকে একজন ভক্ত গ্রহণ করে তাকে ভক্তি মার্গ বলা হয় I  বছরের পর বছর ধরে লেখা প্রচুর কবিতা এবং অনেক গান ঈশ্বরের প্রতি ভক্তি প্রকাশ করার জন্য লেখা এবং গাওয়া হয়েছে I

ঈশ্বর থেকে ভক্তি

যদিও ভক্তগণ বিভিন্ন দেবতাদের প্রতি অনেক ভক্তি গীত এবং কবিতা লিখেছিলেন অদৃশ্যভাবে কয়েকজন দেবতা মানবজাতির কাছে ভক্তি গীত এবং কবিতা রচনা করেছিলেন I পুরাণগুলি ভক্তির যে ধরণের নমুনা দেয় তা কখনই একজন মরণশীল মানুষের জন্য দিব্য ভক্তি দিয়ে শুরু হয় না I ভগবান রামের প্রতি হনুমানের আবেগ একজন দাসের (দাস্যভাব) মতন; কৃষ্ণের প্রতি সেই অর্জুন এবং বৃন্দাবনের রাখাল বালকদের ভক্তি একজন বন্ধুর (সখ্যভাব) মতন; কৃষ্ণের প্রতি সেই ভক্তি হ’ল রাধার প্রেম (মাধুর্যভাব); এবং তাঁর শৈশবে কৃষ্ণকে দেখা শোনা করা যশোদার সেই ভক্তি হ’ল স্নেহ (বাৎসল্যভাব)I         

রামের প্রতি হনুমানের ভক্তিকে প্রায়শই ভক্তির এক উদাহরণ রূপে দেখান হয় 

তথাপি এই উদাহরণগুলির কোনটাও একজন মানুষের প্রতি ঐশ্বরিক উদ্যোগের  ভক্তি রূপে শুরু হয় না I মানুষের প্রতি ঈশ্বরের ভক্তি এতটাই বিরল যে আমরা কখনও কেন জিজ্ঞাসা করতে ভাবি না I আমরা যদি এক ঈশ্বরকে ভক্তি দিই যিনি আমাদের নিষ্ঠার প্রতি প্রতিক্রিয়া দিতে পারেন, তখন আমাদের থেকে ভক্তির উদ্যোগ নিতে এই ঈশ্বরের আর অপেক্ষা করার প্রয়োজন নেই, ঈশ্বর স্বয়ং উদ্যোগ নিতে পারেন।      

ভক্তিকে এইভাবে দেখা ঈশ্বরের থেকে মানুষের কাছে, মানুষ থেকে ঈশ্বরের পরিবর্তে, আমরা নিজেরা কিভাবে ভক্তি অনুশীলন করতে পারি তা বুঝতে পারি I

হিব্রু গীতা এবং দিব্য ভক্তি

হিব্রু বেদে মানুষ থেকে ঈশ্বরের পরিবর্তে ঈশ্বর থেকে মানুষের কাছে রচিত কবিতা এবং গান সমূহ রয়েছে I গীতসংহিতা নামে এই সংগ্রহটি, হিব্রু  গীতা I যদিও লোকেদের দ্বারা লিখিত, তবুও তাদের রচয়িতরা দাবি করে যে ঈশ্বর তাদের রচনাগুলোকে অনুপ্রাণিত করেছিলেন, আর এইরূপে এগুলো তাঁর I কিন্তু এটি সত্য কি না কি করে আমরা জানতে পারি? আমরা এটিকে জানতে পারি কেননা তারা প্রকৃত মানব ইতিহাসকে আগে থেকে দেখেছিলেন বা ভবিষ্যদ্বাণী করেছিলেন আর আমরা ভবিষ্যদ্বাণীগুলিকে পরীক্ষা করতে পারি I   

উদাহরণস্বরূপ গীতসংহিতা ২২ নিন I হিব্রু রাজা দায়ূদ এটিকে প্রায় ১০০০ খ্রীষ্টপূর্বাব্দে (তিনি সেই আসন্ন ‘খ্রীষ্টকে’ আগে থেকে দেখেছিলেন)  লিখেছিলেন I এটি এমন কারোর প্রশংসা করে যাকে অত্যাচারের মধ্যে হাত ও পা ‘বিদ্ধ’ করা হয়, তারপরে ‘মৃত্যুর ধুলায় শোয়ানো হয়’ তবে পরে সমস্ত ‘পৃথিবীর পরিবারদের’ জন্যে এক দুর্দান্ত বিজয় অর্জন করেছিলেন I প্রশ্ন হ’ল কে তিনি?   

 এবং কেন?

উত্তরটি আমাদের আরও ভালো করে ভক্তিকে বুঝতে সাহায্য করে I 

ঈশ্বরের ভক্তি নিষ্ঠা গীতসংহিতা ২২ এর দূরদর্শিতা দ্বারা প্রমাণিত

আপনি গীতসংহিতা 22-এর পুরোটাকে এখানে পড়তে পারেন I সাদৃশ্যগুলিকে লক্ষণীয় করতে রঙের-মিলনের সাথে নিচের টেবিলটি সুসমাচারগুলিতে লিপিবদ্ধ করা যীশুর ক্রুশবিদ্ধকরণের বর্ণনার সাথে গীতসংহিতা ২২-কে পাশাপাশি দেখান হয়েছে I 

ক্রুশবিদ্ধ সম্পর্কে সুসমাচারের বিবরণের তুলনায় গীত সংহিতা ২২

যীশুর ক্রুশারোপনের প্রত্যক্ষদর্শীগণ সুসমাচার লিখেছিলেন I তবে দায়ূদ গীতসংহিতাটি যে এটির অভিজ্ঞতা লাভ করেছিল সেই ব্যক্তির দৃষ্টিকোণ থেকে রচনা করেছিলেন – 1000 বছর পূর্বে I এই লেখাগুলির মধ্যে সাদৃশ্যকে কিভাবে আমরা ব্যাখ্যা করতে পারি? এটি কি কাকতালীয় বিষয় যে বিশদগুলিকে অন্তর্ভুক্ত করার জন্য এতটা সঠিকভাবে মেলে যে সেনারা উভয়কে ভাগ করে নেয় (তারা জোড়ের সাথে সাথে সেলাই করা বস্ত্র ভাগ করে) এবং পরিচ্ছদের জন্য গুলিবাঁট করে (জোড় বিহীন পোশাক চিরলে এটিকে নষ্ট করবে তাই তারা এর জন্য জুয়া খেলে) I রোমীয়রা ক্রুশবিদ্ধকরণ আবিষ্কার করার আগে দায়ূদ গীতসংহিতা ২২ রচনা করেছিলেন, তথাপি এটি ক্রুশবিদ্ধকরণকে বিস্তৃতভাবে বর্ণনা করেছে (হাত ও পা বিদ্ধ করা, অস্থি সন্ধিচ্যুত হওয়া – যেমন লম্বা হয়ে ঝুলে থাকা শিকারের থেকে)       

অতিরিক্তভাবে, যোহনের সুসমাচার লিপিবদ্ধ করে যে যীশুর পাঁজরে তাদের একটি বর্শা খোঁচানোর সময়ে রক্ত এবং জল বেরিয়ে এল, যা সংকেত দেয় হৃদয় যন্ত্রের চারিদিকে তরল পদার্থ গড়ে উঠেছিল I যীশু এইভাবে একটি হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেন, যা গীতসংহিতা 22 এর বর্ণনার সাথে মেলে, ‘আমার হৃদয় মোমে পরিণত হয়েছে’ I হিব্রু শব্দ যাকে ‘বিদ্ধ’ বলে অনুবাদ করেছে তার আক্ষরিক অর্থ হ’ল ‘এক সিংহের ন্যায়’ I অন্য কথায়, সেনারা যখন তাঁর হাত ও পা ছেদ করেছিল যেমন সিংহ তার শিকারকে থেঁতলায় যখন তারা তাকে ‘বিদ্ধ’ করেছিল I     

গীতসংহিতা ২২ এবং যীশুর ভক্তি

উপরের টেবিলে ১৮ পদের সাথে গীতসংহিতা ২২ শেষ হয়ে যায় না I এটি চলতে থাকে I মৃত্যুর  পরে – এটা কতটা বিজয়ী তা এখানে লক্ষ্য করুন!

২৬ নিপীড়িতরা ভোজন করবে এবং সন্তুষ্ট হবে; তাদেcর সদাপ্রভুুকে খোঁজ করে তারা তাঁর প্রশংসা করবে। তোমাদের হৃদয় চিরকাল জীবিত থাকুক।

২৭ পৃথিবীর সমস্ত লোক স্মরণ করবে এবং সদাপ্রভুুর কাছে ফিরে যাবে; সমস্ত জাতিদের পরিবার তাঁdর সামনে উপুড় হয়ে প্রণাম করবে।

২৮ কারণ রাজত্ব সদাপ্রভুুই; তিনি জাতিদের উপর শাসনকর্ত্তা।

২৯ পৃথিবীর সমস্ত সমৃদ্ধ লোক আরাধeনা করবে; ধূলোতে নেমে আসা সমস্ত লোক ওযারা তাদের নিজেদের প্রাণ রক্ষা করতে পারে না তারাও তাঁর সামনে নতজানু হবে।

৩০ একটি প্রজন্ম আসবে তাঁর সেবা করবে; তারা প্রভুর পরবর্তী প্রজন্মকে বলবে।

৩১ তারা আসবে এবং তাঁর ধার্মিকতার কথা বলবে; তিনি কি করেছেন তা তারা এমন লোকদের বলবে যারা এখনো জন্ম গ্রহণ করে নি

গীতসংহিতা ২২:২৬-৩১

আজকের দিনে বেঁচে থাকতে আপনার এবং আমার কাছে দূরদর্শিতা

এটি আর এই ব্যক্তির মৃত্যুর বিশদ বর্ণনা করে না, যা গীতসংহিতার শুরুতে আলোচনা করা হয়েছিল I দায়ূদ এখন ‘উত্তরসুরী’ এবং ‘ভবিষ্যত প্রজন্মের’ (পদ ৩০) উপরে এর প্রভাবের বিষয়ে আলোচনা করতে, আরও ভবিষ্যতের মধ্যে যীশুর পুনরুত্থানের বিষয়টিকে অতীতে আগে থেকেই দেখেছিলেন I এরা হ’ল আমরা যারা যীশুর 2000 বছর পরে বাস করছি I দায়ূদ গেয়েছেন ‘হাত ও পা বিদ্ধ’ এমন একটি ভয়ংকর মৃত্যু বরণ করা এই মানুষটির পরে ‘উত্তরসুরীকে’ তার সম্পর্কে ‘বলা হবে’ এবং তার ‘সেবা করা হবে’ I 27 পদটি সীমার কথা বলে; ‘পৃথিবীর শেষ প্রান্ত’ পর্যন্ত, ‘জাতিগণের সমস্ত পরিবারের’ মধ্যে তাদেরকে ‘সদাপ্রভুর দিকে ফেরাবার’ কারণ করবে I ২৯ পদটি সংকেত দেয় কিভাবে ‘যারা নিজেকে বাঁচিয়ে রাখতে পারে না’ (যা আমরা সবাই) একদিন তাঁর সামনে নতজানু হবে I এই ব্যক্তির বিজয় তাঁর মারা যাওয়ার পরে এমন লোকেদের কাছে ঘোষণা করা হবে যারা জীবিত ছিল না (সেই ‘তখনও অনাগত’)        

সুসমাচারগুলির সাথে এই সমাপনী সমাপ্তির কোনো সম্পর্ক নেই কারণ এটি এখন অনেক পরবর্তী ঘটনাগুলিকে –  আমাদের সময়ের সেগুলিকে আগে থেকেই দেখছে I প্রথম শতাব্দীর সুসমাচার লেখকরা, আমাদের সময়ের মধ্যে যীশুর মৃত্যুর প্রভাব ফেলতে পারে নি আর তাই সেটি লিপিবদ্ধ করে নি I এটি সন্দেহবাদীদের খন্ডন করে যারা অভিযোগ করে যে সুসমাচারের ক্রুশবিদ্ধের ঘটনা এবং গীতসংহিতা ২২ এর সাদৃশ্য এই কারণে যে শিষ্যরা ঘটনাটিকে গানের মধ্যে ‘খাপ খাওয়াতে’ তৈরী করেছিলেন I প্রথম শতাব্দীতে তাদের সুসমাচারগুলি লেখার সময় বিশ্ব-ব্যাপী প্রভাবটি তখনও প্রতিষ্ঠিত হয় নি I       

গীতসংহিতা যে ভাবে যীশুর ক্রুশবিদ্ধকরণের প্রভাবের ভবিষ্যদ্বাণী করেছে তার চেয়ে ভাল আর কেউ করতে পারেনি I পৃথিবীর ইতিহাসে আর কে আছে যে দাবি করতে পারে তাঁর মৃত্যুর সেই বিস্তৃত বিবরণের পাশা পাশি সুদুর ভবিষ্যতে তাঁর জীবনের উত্তরাধিকারীকে তাঁর বাস করার ১০০০ বছর পূর্বে ঘোষণা করা হবে? যেহেতু কোনো মানুষ সুদুর ভবিষ্যতকে এতটা সুক্ষভাবে ভবিষ্যদ্বাণী করতে পারে না, সেইহেতু এটি প্রমাণ করে যে গীতসংহিতা ২২ এর এই রচনাটিকে ঈশ্বর অনুপ্রাণিত করেছিলেন I   

‘জাতিগণের সমস্ত পরিবারগুলির’ মধ্যে আপনার কাছে ঈশ্বরের থেকে ভক্তি

যেমন উল্লেখ করা হয়েছে, ভক্তি কেবল আবেগকেই পরিবেষ্টন করে না, বরং তার নিষ্ঠার ব্যক্তির প্রতি ভক্তের সম্পূর্ণ অংশগ্রহণ I ঈশ্বর যদি এত সতর্কতার সঙ্গে তাঁর পুত্র যীশুর বলিদানের পরিকল্পনা করেছেন যেন তিনি ১০০০ বছর পূর্বে গানের মধ্যে বিস্তৃত বিবরণকে অনুপ্রাণিত করলেন I তিনি কোনো আবেগী প্রতিক্রিয়ার মধ্যে কাজ করেন নি, বরং গভীর দূরদর্শিতা, পরিকল্পনা এবং অভিপ্রায়ের সাথে কাজ করেছেন I ঈশ্বর এই কার্যের মধ্যে সম্পূর্ণরূপে অংশগ্রহণ করেছেন, এবং এটি তিনি আপনার এবং আমার জন্য করেছিলেন I    

কেন?

আমাদের প্রতি তাঁর নিষ্ঠার কারণে, দিব্য ভক্তির মধ্যে, ঈশ্বর যীশুকে পাঠালেন, আমাদের অনন্ত জীবন দেওয়ার জন্য ইতিহাসের শুরু থেকে বিস্তারিতভাবে সমস্ত পদ্ধতিতে পরিকল্পনা করলেন I তিনি আমাদেরকে এই জীবনকে এক উপহার রূপে দিয়েছেন I  

এর উপরে প্রতিবিম্ব করে ঋষি পৌল লিখলেন

ক্রুশের উপরে যীশুর বলিদান আমাদের কাছে ঈশ্বরের ভক্তি ছিল

৬ কারণ যখন আমরা দুর্বল ছিলাম, ঠিক সেই দিনের খ্রীষ্ট ভক্তিহীনদের জন্য মরলেন। ৭ সাধারণত ধার্ম্মিকের জন্য কেউ প্রাণ দেয় না। সেটা হলো, ভালো মানুষের জন্য হয়ত কেউ সাহস করে প্রাণ দিলেও দিতে পারে। ৮ কিন্তু ঈশ্বর আমাদের জন্য তাঁর নিজের ভালবাসা প্রমাণ করেছেন; কারণ আমরা যখন পাপী ছিলাম, তখন খ্রীষ্ট আমাদের জন্য মরলেন। 

রোমীয় ৫:৬-৮

ঋষি যোহন যোগ করলেন:

১৬ কারণ ঈশ্বর জগতকে এত ভালবাসলেন যে, নিজের একমাত্র পুত্রকে দান করলেন, যেন যে কেউ তাঁতে বিশ্বাস করে সে বিনষ্ট না হয় কিন্তু অনন্ত জীবন পায়।

করে৷যোহন ৩:১৬

আমাদের প্রতিক্রিয়া – ভক্তি

সুতরাং ঈশ্বর কিভাবে আমাদের চান তাঁর প্রেমের প্রতি প্রতিক্রিয়া জানাতে? বাইবেল বলে

 আমরা তাঁকে ভালবাসি, কারণ ঈশ্বর প্রথমে আমাদের ভালবেসেছেন।

১ যোহন ৪:১৯

এবং

যেন তারা ঈশ্বরের খোঁজ করে, যদি কোনোও খুঁজে খুঁজে তাঁর দেখা পায়; অথচ তিনি আমাদের কারও কাছ থেকে দূরে নয়।

প্রেরিত ১৭:২৭

ঈশ্বর আমাদের চান তাঁর কাছে ফিরে যেতে, তাঁর উপহার পেতে এবং প্রেমের মধ্যে তাঁর কাছে সাড়া দিতেI তাঁকে প্রেম করা শিখতে, একটি ভক্তির সম্পর্ক শুরু করে I যেহেতু ভক্তি প্রতিষ্ঠিত করতে তিনি প্রথম পদক্ষেপ নিয়েছিলেন, যেটির জন্য তাঁর অনেক ব্যয় হয়েছিল, অনেকটা দূরদর্শিতার সাথে জড়িত I আপনার এবং আমার পক্ষে তাঁর ভক্ত হিসাবে সাড়া দেওয়া কি যুক্তিসঙ্গত নয়? 

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *